ঢাকা   মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১   বিকাল ৫:১৫ 

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি দল: বিজেপি’র সঙ্গে বৈঠক,রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা,জঙ্গিবাদ দমনে কাজ হবে একযোগে

দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জঙ্গিবাদ দমন, উন্নয়নে ভারতীয় জনতা পার্টি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লক্ষ্য অভিন্ন। দক্ষিণ এশিয়ার দুই ঐতিহ্যবাহী দল এ বিষয়ে একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা বাংলাদেশ থেকে বিজেপির আমন্ত্রণে আসা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন এক নতুন উচ্চতায়। দুই দেশের স্বার্থ রক্ষায় ভারতীয় জনতা পার্টি ও আওয়ামী লীগ একসঙ্গে কাজ করতে চায়।
আজ (৭ আগস্ট) সকালে বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি নয়াদিল্লির নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেড় ঘন্টাব্যাপি আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন। এসময় গত প্রায় ১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বৈঠক সূত্রে এ্রমন তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জঙ্গিবাদ দমন, উন্নয়নে ভারতীয় জনতা পার্টি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লক্ষ্য অভিন্ন। দক্ষিণ এশিয়ার দুই ঐতিহ্যবাহী দল এ বিষয়ে একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা।
বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা বাংলাদেশ থেকে বিজেপির আমন্ত্রণে আসা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন এক নতুন উচ্চতায়। দুই দেশের স্বার্থ রক্ষায় ভারতীয় জনতা পার্টি ও আওয়ামী লীগ একসঙ্গে কাজ করতে চায়।
আজ (৭ আগস্ট) সকালে বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি নয়াদিল্লির নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেড় ঘন্টাব্যাপি আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন। এসময় গত প্রায় ১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংসদ সদস্য অ্যারোমা দত্ত ও মেরিনা জামান।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের সভাপতি ও প্রবীন রাজনীতিবীদ জে পি নাড্ডার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ ও আন্তরিক পরিবেশে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্থান পায় বলে সূত্র জানিয়েছে। জে পি নাড্ডা শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ এখন সব উন্নয়ন সূচকে দক্ষিণ এশিয়ায় দৃষ্টান্ত যা দেখে আমরাও খুশি। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বাংলাদেশেই নয় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলেরও শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বর্তমান সরকারের আমলে দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হয়েছে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি বিরাজ করছে, যা দুই দেশের বন্ধুত্বের মাত্রাকে করেছে আরো শক্তিশালী। আমরা এ সম্পর্ক ধরে রাখতে দুই দেশের মধ্যকার সরকারের চলমান সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চাই।
বিজিপি সভাপতির এই আশাবাদকে বাস্তবে রুপ দিতে সফররত আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সদস্যরাও একই কথা বলেন। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। এই নির্বাচন বাংলাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জঙ্গি দমন এবং উন্নয়নে আগামী নির্বাচনের ফলাফল প্রভাব ফেলবে। বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয় আমাদের কাছে প্রতিবেশী প্রথম। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেকটা আবেগ ও বন্ধুত্বের। আমাদের মধ্যে সম্পর্কটা ঐতিহাসিক।
আমরা চাইবো আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং জঙ্গিবাদ প্রতিবেশী বন্ধু রাষ্ট্রের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে। বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের এই সফর ভারতের রাজনীতি পর্যবেক্ষক মহলে বেশ গুরুত্ব বহন করছে।
বিজেপির সভাপতির সঙ্গে পূর্ব নির্ধারিত বৈঠকের আগে দিল্লীর বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আওয়ামীলীগ প্রতিনিধি দলের আলাদা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও অত্যন্ত খোলামেলা আলোচনায় দুই দেশ ও দুই রাজনৈতিক দলের বন্ধুত্বের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
পরে জাতীয় সংসদ ভবনে ভারত সরকারের বিদেশ মন্ত্রী ড. এস জয় শংকরের সঙ্গেও সফররত আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদলের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংসদ সদস্য অ্যারোমা দত্ত ও মেরিনা জামান।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের সভাপতি ও প্রবীন রাজনীতিবীদ জে পি নাড্ডার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ ও আন্তরিক পরিবেশে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্থান পায় বলে সূত্র জানিয়েছে। জে পি নাড্ডা শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ এখন সব উন্নয়ন সূচকে দক্ষিণ এশিয়ায় দৃষ্টান্ত যা দেখে আমরাও খুশি। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বাংলাদেশেই নয় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলেরও শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বর্তমান সরকারের আমলে দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হয়েছে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি বিরাজ করছে, যা দুই দেশের বন্ধুত্বের মাত্রাকে করেছে আরো শক্তিশালী। আমরা এ সম্পর্ক ধরে রাখতে দুই দেশের মধ্যকার সরকারের চলমান সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চাই।
বিজিপি সভাপতির এই আশাবাদকে বাস্তবে রুপ দিতে সফররত আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সদস্যরাও একই কথা বলেন। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। এই নির্বাচন বাংলাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জঙ্গি দমন এবং উন্নয়নে আগামী নির্বাচনের ফলাফল প্রভাব ফেলবে। বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয় আমাদের কাছে প্রতিবেশী প্রথম। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেকটা আবেগ ও বন্ধুত্বের। আমাদের মধ্যে সম্পর্কটা ঐতিহাসিক।
আমরা চাইবো আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং জঙ্গিবাদ প্রতিবেশী বন্ধু রাষ্ট্রের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে। বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের এই সফর ভারতের রাজনীতি পর্যবেক্ষক মহলে বেশ গুরুত্ব বহন করছে।
বিজেপির সভাপতির সঙ্গে পূর্ব নির্ধারিত বৈঠকের আগে দিল্লীর বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আওয়ামীলীগ প্রতিনিধি দলের আলাদা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও অত্যন্ত খোলামেলা আলোচনায় দুই দেশ ও দুই রাজনৈতিক দলের বন্ধুত্বের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
পরে জাতীয় সংসদ ভবনে ভারত সরকারের বিদেশ মন্ত্রী ড. এস জয় শংকরের সঙ্গেও সফররত আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদলের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সবচেয়ে আলোচিত